সিডি/ডিভিডি রাইটার এখন পিসির খুবই সাধারণ এক কম্পোনেন্ট। একটি সাধারণ সিডিতে প্রায় ৫ কি. মি. লম্বা ৫ মাইক্রণ ব্যাসের প্রতিফলক পর্দা থাকে যেখানে ডাটা সংরক্ষিত থাকে। সব তথ্যই ০ ও ১-এর মাধ্যমে উপস্থাপিত হয়। এই ডাটা পড়ার জন্য লেজার লাইট থাকে। এটি প্রতিফলক পর্দার উপর ফেলা হয়। সমতল হলে ১ ও অসমান হলে ০ এই নীতিতে লেজার ডাটা রীড করে। এই ডাটা রীড শুরু হয় সিডির কেন্দ্র থেকে।
এটি ছিল প্রথমত সিডিতে ডাটা রাখার প্রযুক্তি। কিন্তু সহজে ডাটা রাইট করার স্বার্থে নতুন প্রযুক্তির ব্লাংক সিডি উদ্ভাবিত হয়, বর্তমানে যা আমরা ব্যবহার করি। এতে কয়েকটি স্তর থাকে। প্রধানত উপরের স্তরকে ডাই বলে এবং নিচেরটিকে প্রতিফলক ধাতব স্তর। ব্ল্যাংক সিডিতে আলো এ ডাই ভেদ করে প্রতিফলক স্তরে পৌঁছাতে পারে। কিন্তু যখন একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গের ঘনীভূত লাইট দিয়ে ডাইকে গরম করা হয় তখন এটি অস্বচ্ছ হয়ে যায় এবং তখন একে আলো ভেদ করতে পারে না । এভাবে স্বচ্ছ ও অস্বচ্ছতার ভিত্তিতে ০ ও ১ এর সংমিশ্রণে সিডিতে ডিজিটাল ডাটা সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়।
আর সিডি রাইটারের গঠন প্রায় সিডি ড্রাইভের মতোই। রীডারের মতোই এতে লেজার লাইট থাকে ডাটা রাইট করার জন্য। লেজারের রাইটার স্বয়ংক্রিয় নিয়মে অন বা অফ ক
এটি ছিল প্রথমত সিডিতে ডাটা রাখার প্রযুক্তি। কিন্তু সহজে ডাটা রাইট করার স্বার্থে নতুন প্রযুক্তির ব্লাংক সিডি উদ্ভাবিত হয়, বর্তমানে যা আমরা ব্যবহার করি। এতে কয়েকটি স্তর থাকে। প্রধানত উপরের স্তরকে ডাই বলে এবং নিচেরটিকে প্রতিফলক ধাতব স্তর। ব্ল্যাংক সিডিতে আলো এ ডাই ভেদ করে প্রতিফলক স্তরে পৌঁছাতে পারে। কিন্তু যখন একটি নির্দিষ্ট তরঙ্গের ঘনীভূত লাইট দিয়ে ডাইকে গরম করা হয় তখন এটি অস্বচ্ছ হয়ে যায় এবং তখন একে আলো ভেদ করতে পারে না । এভাবে স্বচ্ছ ও অস্বচ্ছতার ভিত্তিতে ০ ও ১ এর সংমিশ্রণে সিডিতে ডিজিটাল ডাটা সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়।
আর সিডি রাইটারের গঠন প্রায় সিডি ড্রাইভের মতোই। রীডারের মতোই এতে লেজার লাইট থাকে ডাটা রাইট করার জন্য। লেজারের রাইটার স্বয়ংক্রিয় নিয়মে অন বা অফ ক
রে ০ ও ১-এর সমন্বয়ে ডাটা রাইট করা হয়। অস্বচ্ছ দিয়ে ০ এবং স্বচ্ছ দিয়ে ১ চিহ্নিত করা হয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন