আমরা অনেকে অপারেটিং সিস্টেমের জন্য নানা রকম ইউটিলিটিস ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু সঠিক দক্ষতার অভাবে ইউটিলিটিসগুলো আমাদের মাঝে তার দক্ষতা সঠিক ভাবে পেশ করতে পারেনা। আজ আমি আপনাদের টিউন আপ ইউটিলিটিস ব্যবহারের মাধ্যমে কী ভাবে আপনাদের পিসি দ্রুততর করা যায় তা বলব।
১) প্রথমেই আপনি সফটওয়ারটি আপনার সিস্টেমে ইন্সটল করে নিন। এর সর্বশেষ ভার্সন হচ্ছে টিউন আপ ইউটিলিটিস ২০১১।
২) সেখানে আপনি INCREASE PERFORMANCE নামে একটি শাখা দেখতে পাবেন।
১) প্রথমেই আপনি সফটওয়ারটি আপনার সিস্টেমে ইন্সটল করে নিন। এর সর্বশেষ ভার্সন হচ্ছে টিউন আপ ইউটিলিটিস ২০১১।
২) সেখানে আপনি INCREASE PERFORMANCE নামে একটি শাখা দেখতে পাবেন।
ক) সেখানে আপনি TUNEUP DRIVE DEFRAG পাবেন।এটি আপনার হার্ডডিস্কের স্পীড বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করবে।
খ) TUNEUP STARTER MANAGER- আমরা আমাদের পিসিতে অনেক রকম সফটওয়্যার ইন্সটল করি। সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে পিসি খুলার সাথে সাথে চলে। এতে আমাদের পিসি খুলতে অনেক সময় লাগে। এই ঝামেলা দূর করতে আমরা এই অপশন ব্যবহার করতে পারি। এছাড়া আপনি এগুলো খোলার সময় ও নির্ধারন করতে পারেন।
গ)TUNEUP SYSTEM OPTIMIZER- এর মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেটের ডাউনলোড ও আপলোডের গতি বাড়াতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি গ্রাফিক্সের ও সিস্টেমের উভয়ের গতি বাড়াতে পারবেন যা আপনার গেমিং পারফরমেন্সকে তুলানামূলক ভাবে বৃদ্ধি করে।
ঘ) TUNEUP REGISTRY DEFRAG- দ্রুততর কম্পিউটিংয়ের জন্য রেজিষ্ট্রির বিকল্প নেই।তাই সবসময় রেজিষ্ট্রি ক্লীন থাকা চাই। যে কোনো রেজিষ্ট্রি সমস্যা সমাধানের জন্য সফটওয়ারটির কোনো বিকল্প নেই। এছাড়াও যে কোনো পুরোনো রেজিষ্ট্রি আপডেট করতেও এটি আপনাকে সাহায্য করবে।
ঙ) TUNEUP MEMORY OPTIMIZER- সিস্টেমে সাধারনত দুটো মেমোরি থাকে।একটি রোম আরেকটি র্যাম। ইপ্রোম নামেও মেমোরি রয়েছে। রোম ও ইপ্রোমের স্মৃতি মুছা যায় না। কিন্তু বিদ্যুত প্রবাহ বন্ধ হবার সাথে সাথে র্যামের স্মৃতি মুছে যায়। আপনার র্যাম যত বেশী হবে আপনার সিস্টেমের গতিও তত বেড়ে যাবে। কিন্তু আজেবাজে সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনার র্যাম ধীরে ধীরে দূবর্ল হতে পারে। তাই র্যামের জায়গা বাচাঁতে আপনাকে এর সাহায্য নিতে হবে। তাই এটি চলাকালীন সময়ে আপনাকে সাবধান থাকতে হবে। এটি চলাকালীন সময়ে আপনার প্রসেসর সবচেয়ে বেশী কাজ করবে, সেটি কোর চীপসেটের প্রসেসর হলেও আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। tune up memory optimizer ট্যাবটি একটি সেন্সিটিভ জিনিস। ভুল পদক্ষেপের মাধ্যমে আপনি আপনার সিস্টেমের ক্ষতি সাধন করতে পারেন।
৪) যারা উইন্ডোজের আইকন,থিম ইত্যাদি পাল্টাতে চান তাদের জন্য customize windows শাখাটি বেশ উপযোগী। এখানে আপনি টিউনাপ স্টাইলার পাবেন যার মাধ্যমে বুথ স্ক্রীন,লগ অন স্ক্রীন,ভিজুয়াল স্টাইল,আইকন সহ অনেক কিছুই পাল্টাতে পারবেন। এজন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করতে হবেঃ
ক) টিউনাপ স্টাইলারের প্রথমেই আপনি পাবেন ডেস্কটপ। এক্সপিতে সচরাচর যে প্রোগ্রাম গুলো থাকে তা হল মাই কম্পিউটার থেকে শুরু করে ব্রিফকেস। আপনার থেকে আগে থেকেই আইকনের জন্য বিরাট সংগ্রহশালা থাকতে হবে। আপনি নিজেও আপনার পছন্দ মত আইকন তৈরি করতে পারেন। তারপর তাকে .icon ফাইলে কনভার্ট করলেই তা ব্যবহারের উপযোগী হয়ে উঠবে। তারপর রিপ্লেস আইকনে গিয়ে ব্রাউজ আইকনে আপনি যে ফাইলে আইকন গুলো রেখেছিলেন তা একে একে বসিয়ে দিলেই কাজ হয়ে যাবে। এছাড়া আপনি আইকন প্যাক তৈরি করে সময় বাচাঁতে পারবেন।
খ) ভিজ্যুয়াল স্টাইল বদলাতে আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে। এই ধাপ সম্পাদনে আপনাকে সহজ পথ এবং কঠিন পথ অবলম্বন করতে হবে। প্রথমেই সহজ পথ-নেট থেকে appearance ফাইল নামিয়ে তা ভিজ্যুয়াল স্টাইলে export করলেই তা সয়ংক্রিয় হয়ে পরবে। কঠিন পথ-ভিজুয়াল স্টাইলের ক্ষেত্রে ভিসতা ও সেভেন সকলের কাছে প্রিয়। তাই সেগুলোর থীম যদি আপনি এক্সপিতে কপি করেন তা হলে চলবেনা। তাই প্রথমে আপনি থীম গুলো আলাদা এক জায়গায় কপি করে তা স্টাইলারে export করলেই চলবে। এর কারণ মাইক্রোসফট থার্ডপার্টি থীম সপোর্ট করেনা। আপনি কোনো রকম প্রোগ্রাম ফাইল ছাড়াই ব্যবহার করতে পারবেন।
টিউন আপ ইউটিলিটিস ফ্রি ডাউনলোড করতে এখনই চলে যান http://www.tune-up.com/products/tuneup-utilities/ সাইটে।
খ) TUNEUP STARTER MANAGER- আমরা আমাদের পিসিতে অনেক রকম সফটওয়্যার ইন্সটল করি। সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে পিসি খুলার সাথে সাথে চলে। এতে আমাদের পিসি খুলতে অনেক সময় লাগে। এই ঝামেলা দূর করতে আমরা এই অপশন ব্যবহার করতে পারি। এছাড়া আপনি এগুলো খোলার সময় ও নির্ধারন করতে পারেন।
গ)TUNEUP SYSTEM OPTIMIZER- এর মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেটের ডাউনলোড ও আপলোডের গতি বাড়াতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি গ্রাফিক্সের ও সিস্টেমের উভয়ের গতি বাড়াতে পারবেন যা আপনার গেমিং পারফরমেন্সকে তুলানামূলক ভাবে বৃদ্ধি করে।
ঘ) TUNEUP REGISTRY DEFRAG- দ্রুততর কম্পিউটিংয়ের জন্য রেজিষ্ট্রির বিকল্প নেই।তাই সবসময় রেজিষ্ট্রি ক্লীন থাকা চাই। যে কোনো রেজিষ্ট্রি সমস্যা সমাধানের জন্য সফটওয়ারটির কোনো বিকল্প নেই। এছাড়াও যে কোনো পুরোনো রেজিষ্ট্রি আপডেট করতেও এটি আপনাকে সাহায্য করবে।
ঙ) TUNEUP MEMORY OPTIMIZER- সিস্টেমে সাধারনত দুটো মেমোরি থাকে।একটি রোম আরেকটি র্যাম। ইপ্রোম নামেও মেমোরি রয়েছে। রোম ও ইপ্রোমের স্মৃতি মুছা যায় না। কিন্তু বিদ্যুত প্রবাহ বন্ধ হবার সাথে সাথে র্যামের স্মৃতি মুছে যায়। আপনার র্যাম যত বেশী হবে আপনার সিস্টেমের গতিও তত বেড়ে যাবে। কিন্তু আজেবাজে সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনার র্যাম ধীরে ধীরে দূবর্ল হতে পারে। তাই র্যামের জায়গা বাচাঁতে আপনাকে এর সাহায্য নিতে হবে। তাই এটি চলাকালীন সময়ে আপনাকে সাবধান থাকতে হবে। এটি চলাকালীন সময়ে আপনার প্রসেসর সবচেয়ে বেশী কাজ করবে, সেটি কোর চীপসেটের প্রসেসর হলেও আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। tune up memory optimizer ট্যাবটি একটি সেন্সিটিভ জিনিস। ভুল পদক্ষেপের মাধ্যমে আপনি আপনার সিস্টেমের ক্ষতি সাধন করতে পারেন।
৪) যারা উইন্ডোজের আইকন,থিম ইত্যাদি পাল্টাতে চান তাদের জন্য customize windows শাখাটি বেশ উপযোগী। এখানে আপনি টিউনাপ স্টাইলার পাবেন যার মাধ্যমে বুথ স্ক্রীন,লগ অন স্ক্রীন,ভিজুয়াল স্টাইল,আইকন সহ অনেক কিছুই পাল্টাতে পারবেন। এজন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করতে হবেঃ
ক) টিউনাপ স্টাইলারের প্রথমেই আপনি পাবেন ডেস্কটপ। এক্সপিতে সচরাচর যে প্রোগ্রাম গুলো থাকে তা হল মাই কম্পিউটার থেকে শুরু করে ব্রিফকেস। আপনার থেকে আগে থেকেই আইকনের জন্য বিরাট সংগ্রহশালা থাকতে হবে। আপনি নিজেও আপনার পছন্দ মত আইকন তৈরি করতে পারেন। তারপর তাকে .icon ফাইলে কনভার্ট করলেই তা ব্যবহারের উপযোগী হয়ে উঠবে। তারপর রিপ্লেস আইকনে গিয়ে ব্রাউজ আইকনে আপনি যে ফাইলে আইকন গুলো রেখেছিলেন তা একে একে বসিয়ে দিলেই কাজ হয়ে যাবে। এছাড়া আপনি আইকন প্যাক তৈরি করে সময় বাচাঁতে পারবেন।
খ) ভিজ্যুয়াল স্টাইল বদলাতে আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে। এই ধাপ সম্পাদনে আপনাকে সহজ পথ এবং কঠিন পথ অবলম্বন করতে হবে। প্রথমেই সহজ পথ-নেট থেকে appearance ফাইল নামিয়ে তা ভিজ্যুয়াল স্টাইলে export করলেই তা সয়ংক্রিয় হয়ে পরবে। কঠিন পথ-ভিজুয়াল স্টাইলের ক্ষেত্রে ভিসতা ও সেভেন সকলের কাছে প্রিয়। তাই সেগুলোর থীম যদি আপনি এক্সপিতে কপি করেন তা হলে চলবেনা। তাই প্রথমে আপনি থীম গুলো আলাদা এক জায়গায় কপি করে তা স্টাইলারে export করলেই চলবে। এর কারণ মাইক্রোসফট থার্ডপার্টি থীম সপোর্ট করেনা। আপনি কোনো রকম প্রোগ্রাম ফাইল ছাড়াই ব্যবহার করতে পারবেন।
টিউন আপ ইউটিলিটিস ফ্রি ডাউনলোড করতে এখনই চলে যান http://www.tune-up.com/products/tuneup-utilities/ সাইটে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন