সোমবার, মে ২৩, ২০১১

মাইক্রোসফট এক্সেস - Form


Form wizard ব্যবহার করে একটি ফরম তৈরির নিয়ম
Form-এর মাধ্যমে টেবিলে যেকোনো তথ্য মুছা এবং নতুন করে সংযোজন করা যায়। যার ফলে আপনি সহজেই নির্দিষ্ট কোনো ডাটা খুঁজে পেতে পারেন এবং সহজেই নতুন যেকোনো তথ্য সংযোজন করতে পারেন এবং আপনি তা সুন্দর করে Form Page তৈরি করে প্রদর্শন করতে পারেন। Form দ্বারা তথ্য পূরণ করলে তার নিরাপত্তা বৃদ্ধি পায়।
Formতৈরি করতে হলে আপনি নির্দিষ্ট যেকোনো একটি টেবিল তৈরি করুন। ধরা যাক আপনি যে টেবিলটি তৈরি করেছেন তার নাম হচ্ছে N M Communication এবং তাতে যে সব ফিল্ড থাকবে তা হল- Name of Employee ,designation ,salary ,Joining date , Date of birth Qualification etc
এবার আপনি আপনার তৈরিকৃত টেবিলটির উপর Form তৈরি করতে হলে প্রথমে Database window থেকে Form select করে New button -এ ক্লিক করার পর New form Dialogue box আসবে। সেখান থেকে Form Wizard সিলেক্ট করুন। এরপর নিচের Choose the table ... লেখা বক্স হতে নির্দিষ্ট Table টি নির্বাচন করে Ok করুন।
এরপর Form Wizard Dialogue Box আসবে তার মধ্য হতে Available Field Box হতে আপনার যে Filed গুলো প্রয়োজন তা > চিহ্নের মাধ্যমে একটি একটি করে বেছে নিতে পারেন অথবা >> চিহ্নের মাধ্যমে সবগুলো একত্রে সিলেক্ট করতে পারেন অথবা Selected রিমুভ করতে চাইলে বিপরীত বাটনে ক্লিক করতে হবে। অতঃপর Next button চাপুন। এখন Column ক্লিক করা থাকলে এরপর পুনরায় Next বাটন চাপুন। এরপর বিভিন্ন Form Style দেয়া থাকবে। এখান থেকে যেকোনো একটি পছন্দ করে Next বাটন চাপুন। তারপর যে বক্সটি আসবে তাতে আপনি আপনার Form টি যদি কোনো নামে Save করতে চান তাহলে তা লিখুন (যেমন- Employee List ) লিখে Finish বাটনে ক্লিক করুন। এরপর স্ক্রিনে Employee List নামক ফর্ম প্রদর্শিত হবে। এরপর আপনি ইচ্ছে করলে Record Menu গিয়েData Entry Click করে নতুন করে Data Entryকরতে পারেন।

মাইক্রোসফট এক্সেস - Query

কীভাবে Query দ্বারা টেবিল থেকে কোনো তথ্য মুছে ফেলবেন

কোয়েরির মাধ্যমে কোনো টেবিল থেকে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য মুছে ফেলার কাজেDelete Queryব্যবহার করা হয়। প্রথমে Query Object থেকে New click করুন। New Dialogue box আসবে। সেখান থেকে Design সিলেক্ট করে ok দিয়ে বের হয়ে আসুন।
এরপর Show Table ডায়ালগ বক্স আসবে। এখান থেকে আপনি যে টেবিল থেকে কোনো তথ্য মুছবেন সে টেবিলটি সিলেক্ট করে Add বাটনে চাপুন। আপনার সিলেক্ট করা টেবিলটি Design View - এ সংযুক্ত হবে। এরপর close বাটন চেপে Show Table ডায়ালগ বক্স থেকে বের হয়ে আসুন।
এখনQuery Design View -এ Field সারি থেকে প্রথম কলামে Table Name এবং পাশের কলাম থেকে আপনি যে Field -এর তথ্য মুছতে চান তা নির্বাচন করুন (যেমন- Designation )। এরপর উপরের Query Menu থেকে Delete Query Click করুন। তারপর দেখা যাবে নিচে Delete সারিতে From এবং Where লেখা এসে গেছে। এরপর আপনি Criteria সারির দ্বিতীয় কলামে অর্থাৎ Where -এর নিচে যে ফিল্ড নির্বাচন করেছিলেন তার মধ্যে যে তথ্যটি করতে Delete চান তা টাইপ করে দিন। (যেমন- Design Field হতে Sales Officer )। এখন Field Menu থেকে Save ক্লিক করে Query ১ টাইপ করে closeদিয়ে বের হয়ে আসুন।
এখন দেখবেন Database windows Query Object -এ Delete Query প্রদর্শিত হবে। এখন Delete Query তে Click করে Open এ ক্লিক করুন। দেখবেন আপনাকে একটি মেসেজ দেবে You are about ...) আপনি তখন Yes-এ ক্লিক করার পর আপনাকে পুনরায় দেখাবে যে Delete করার মত কয়টি রো আছে। তারপর Yes বাটনে ক্লিক করলেই ডিলিট হয়ে যাবে। এখন আপনি পুনরায় Table Object -এ গিয়ে নির্দিষ্ট টেবিলটি খুলে দেখুন। আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্যটি মুছে গেছে



কীভাবে Query দ্বারা টেবিল থেকে কোনো তথ্য সংশোধন বা Modify করবেন

যেকোনো একটি ডাটাবেজ ফাইল (যেমন- management system ) Open করতে হবে। Queries ট্যাবে ক্লিক করতে হবে। New button -এ ক্লিক করতে হবে। New Queries ডায়ালগ বক্স আসবে। Design View ডাবল ক্লিক করতে হবে। স্ক্রিনে Show Table ডায়ালগ বক্স আসবে। নির্দিষ্ট Table Close করে Add Button -এ ক্লিক করে Close দিয়ে বের হয়ে আসতে হবে। এরপরQuery Menu থেকে Update Query নির্বাচন করে চিত্রের টেবিল অনুযায়ী Bill Number Field -এর Criteria -এর রোতে >= 102 and <=106 টাইপ করতে হবে। Paid Field -এর ৩য় কলামে Criteria Update -এর রোতে Yes Type -এর উপরে টুলবার হতে Runবাটন চাপুন। Yes Button ক্লিক করতে হবে। এরপর Close দিয়ে Update Query কে Save করতে হবে। এরপরDatabase উইন্ডোতে এসে টেবিলের তালিকা থেকে Duesএ ডাবল ক্লিক করতে হবে। এরপর Yes Button চাপুন।
এরপর আপনি নির্দিষ্ট টেবিলটিOpen করলে দেখা যাবে যে সব102 থেকে 106এর মধ্যে সব Dues amount দেখাচ্ছে না।

মাইক্রোসফট এক্সেস


Table Wizard ব্যবহার করে Data Table তৈরিকরণ
Table Design করতে গেলে Table Wizard ব্যবহার করলে কাজ অনেক সহজ হয়। যেহেতু এখানে কোনো Field Name, Field Properties, Data Type লেখার প্রয়োজন হয় না।
Database Window হতে Table Tab-এ ক্লিক করার পর যে New Table Dialogue বক্স আসবে তার মধ্যে Table Wizard ক্লিক করে Ok বাটন চাপুন। এখন টেবিল উইজার্ড ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Sample Table এবং Sample Field বক্সে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস রয়েছে এবং উপরের দিকে Business Personal অপশন রয়েছে। এবার আপনি যদি ব্যবসা সম্বন্ধীয় কোনো ডাটা টেবিল তৈরি করেন তাহলে Business-এ ক্লিক করুন এবং ব্যক্তিগত সম্বন্ধীয় কোনো ডাটা টেবিল তৈরি করেন তাহলে Personal অপশনে ক্লিক করুন। এখন আপনি Sample Table থেকে যে সব ফিল্ড টেবিলে সংযোগ করা প্রয়োজন তা সিলেক্ট করে > বাটন চাপুন। আর যদি সবগুলো ফিল্ড সংযোগ করতে চান তাহলে >> বাটনে ক্লিক করতে হবে।
আর যদি কোনো ফিল্ড নির্বাচন করে নাম পরিবর্তন করতে চান তাহলে তা সিলেক্ট করে Rename Field করে নাম পরিবর্তন করে Next Button চাপুন। এরপর Table Name টাইপ করে পুনরায় Next বাটনে চাপুন। যদি আপনি ডাটা টেবিলের পূর্বে rimary Key সেট করতে চান তাহলে Yes, set a primary key আর না চাইলে No, set a primary key বাটন ক্লিক করে Next Button ক্লিক করার পর তিনটি অপশন আসবে তা হল-
Modify the table design: এই অপশনটি সিলেক্ট করলে টেবিলের ডিজাইন (Data Type, Field Properties পরিবর্তন করা যাবে)
Enter data directly into the table: তৈরিকৃত টেবিলে সাথে সাথে ডাটা এন্ট্রি করতে চাইলে এটি সিলেক্ট করতে হবে।
Enter Data into the table using a ...: তৈরিকৃত টেবিলের জন্য ফর্ম তৈরি করে ডাটা এন্ট্রি করার জন্য এই অপশন ব্যবহার করা যায়।
যে অপশনটি প্রয়োজন সিলেক্ট করে Finish বাটন চাপুন। তারপর Save করে Window wU Close করুন।
গত পর্বে দেওয়া Data Type Field-এর বাকি Data সমূহের বিবরণ-
OLE Object: এই সংক্ষিপ্ত শব্দটির বিস্তারিত হচ্ছে Object Linking and Embedding অর্থাৎ কোনো বস্তুর সাথে সংযোগ বা দৃঢ়ভাবে সম্পন্ন করা। এর মাধ্যমে অন্যান্য অফিস প্রোগ্রাম সমূহ (যেমন- ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ার পয়েন্ট ইত্যাদি) থেকে ছবি, গ্রাফ, ইত্যাদি সংযোজন করা যায়।
Hyperlink: শুধু টেক্সট অথবা টেক্সট ও নম্বরের সংমিশ্রিত ডাটা এ ফিল্ডে প্রদর্শন করা যায়। এ ফিল্ডের অংশ হচ্ছে-
Text- যে টেক্সট বা টেক্সট ও নম্বর সংমিশ্রনের মাধ্যমে প্রদর্শন করানো যায়।
Address- যে ফাইলে টেক্সটগুলো থাকবে তার Path দেয়া যায়।
Lookup Wizard:
Access-এর ক্ষেত্রে খLookup Wizard -এর ব্যবহার খুবই দরকারি। এর মাধ্যমে যেকোনো ডাটা বা তথ্যকে সংক্ষেপ করা যায় অর্থাৎ Field Data Type-এ যেরকম T দিলে Text, N চাপলে Number চলে আসে ঠিক সেরকম টেবিল তৈরি করার সময় একই তথ্য বা উপাত্ত বারবার টাইপ না করে এর মাধ্যমে পছন্দমত ডাটা ইনপুট করা যায়।
Wizard ব্যবহার করে Database Design তৈরি করা
Template Design থেকে আমরা Database Design তৈরি করতে পারি এবং যা পরবর্তীতে Switch Board-এর মাধ্যমে প্রদর্শিত হয়। এই জন্য প্রথমে উপরে File Menu থেকে New Button-এ চাপুন। স্ক্রিনে Task Pane (Office XP/2003) প্রদর্শিত হবে। এখান থেকে On My Computer-এ ক্লিক করুন। Template Dialogue বক্স আসবে। এখান থেকে Database Tab-এ ক্লিক করুন। এখানে অনেকগুলো ডাটাবেজ আইকন দেখা যাচ্ছে। তার মধ্যে যেকোনো একটি ডাটাবেজ ফাইল সিলেক্ট করে Ok করুন। (যেমন-Service Cell Management )
অতঃপর File Name বক্সে File Name Type করে Create বাটন চাপুন। পরবর্তীতে Database Wizard Dialogue Box দেখা যাবে। Next Button ক্লিক করে Table in the database থেকে Customer Information সিলেক্ট করে Next-এ ক্লিক করুন। এরপর আপনি যে একটি ফর্মের প্যাটার্ণ পছন্দ করে Next বাটনে চাপ দিন এবং রিপোর্টের জন্য যেকোনো একটি Style পছন্দ করুন এবং Corporate Select করে Next Button-এ ক্লিক করুন। এরপর ডাটাবেজের জন্য একটি Title Name লিখে Next ক্লিক করুন এবং Finish বাটনে চাপুন। দেখা যাবে Database Create হচ্ছে। এরপর My Company Information Dialogue বক্স আসবে যাতে আপনি ইচ্ছে করলে ডাটাবেজ তৈরির পূর্বে আপনার কোম্পানির নাম এন্ট্রি করে নিতে পারেন এবং Close (?) করুন। এরপর স্ক্রিনে ১টি সুইচবোর্ড আসবে যাতে ৫টি অপশন থাকবে। অপশনগুলোর বিবরণ নিচে দেয়া হল-
Enter/View Work orders my customer...
এখানে নতুন কোনো গ্রাহকের নাম এন্ট্রি করতে পারেন। কয়েকটি রেকর্ড এন্ট্রি করে ঈষড়ংব বাটনে চাপুন।
Enter/View Other information...
এ অপশনটি নির্বাচন করলে আপনাকে আরো কতগুলো অপশন দেখাবে যেগুলো থেকে আপনি অন্যান্য বিভিন্ন তথ্য এন্ট্রি করতে পারেন এবং সর্বশেষ অপশনটি নির্বাচন করে পূর্বের অপশনে ফিরে যেতে পারেন।
Preview Reports...
এ অপশনটি নির্বাচন করলে আপনাকে আরো কতগুলো অপশন দেখাবে। এ অপশনগুলো থেকে আপনি আপনার এন্ট্রি করা তথ্যগুলো প্রিন্ট করলে কেমন দেখাবে তা পর্যবেক্ষণের জন্য এটি ব্যবহার করা হয়।
Change Switch Board Terms: এ অপশনটি নির্বাচন করলে আপনি Switch Board-এর নাম পরিবর্তন করতে পারেন। নাম পরিবর্তন করার জন্য- Main SwitchBoard Select করে Edit Button-এ চাপুন Switch Board-এর নাম পরিবর্তন করে ঘবNew Button -এ চাপুন। এরপর Ok করে দেখা যাবে Switch Board-এ বাম কোণায় আপনার তৈরিকৃত নতুন নাম প্রদর্শিত হচ্ছে।
Exit this database...
এ অপশনটি নির্বাচন করলে Databaseটি Close করা যাবে।

বৃহস্পতিবার, মে ১২, ২০১১

ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি

Windows Vista বাজারে আসার পর নুতন বেশকিছু ল্যাপটপ কম্পিউটারকে উইন্ডোজ ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা হয় । এ সব কম্পিউটারে Windows XP Setup করতে গেলে মেসেজ আসে setup did not find any hard disk. এসব কম্পিউটারে Windows XP setup করতে হলে নতুন করে Windows XP CD তৈরি করে নিতে হয় । নুতন ল্যাপটপ কিনে যারা Windows XP setup করতে পারছেন না তাদের জন্য আজকের এই লেখা। Vista যদি আপনার বিরক্তির কারণ হয় তাহলে এখুনি সেটআপ করে নিতে পারেন Windows XP ।

প্রয়োজনীয় সফ্টওয়ার

এ জন্য আমাদেরকে তিনটি সফ্টওয়্যার সংগ্রহ করতে হবে । এই তিনটি সফ্টওয়্যারের সাথে প্রয়োজন হবে সাটা (SATA) ড্রাইভার । চিন্তার কিছুই নেই সবগুলো সফ্টওয়ার ফ্রি ডাউনলোড করা যাবে । 1. nlite 2. net fremwork 2.0 3. iso buster
কম্পিউটারের প্রতিটি ডিভাইসের জন্য ড্রাইভার প্রয়োজন হয। যেমন – সাউন্ড ড্রাইভার, মাউস ড্রাইভার, হার্ডডিস্ক ড্রাইভার, সিডিরম ড্রাইভার ইত্যাদি । windows xp যখন বাজারে ছাড়া হয় তখন ল্যাপটপ কম্পিউটারগুলোতে সাটা হার্ডডিস্ক ব্যবহার করা হত না । এ কারণে সাটা হার্ডডিস্কের জন্য প্রয়োজনীয় ড্রাইভার windows xp cd –তে দেওয়া হয়নি । বর্তমানে বেশীরভাগ লেপটপ কম্পিউটারেই সাটা হার্ডডিস্ক ব্যবহার করা হচ্ছে । windows xp cd-তে সাটা (SATA) হার্ডডিস্ক ড্রাইভার না থাকায় নতুন ল্যাপটপে xp সেটাপ করতে গেলে মেসেজ আসে setup did not find any hard disk. সাটা (SATA) হার্ডডিস্কের জন্য ড্রাইভার না থাকার কারণে এ মেসেজটি আসে । এখানে আমাদের মূল কাজ হচ্ছে windows xp cd-তে সাটা (SATA) ড্রাইভার এড করা । nlite দিয়ে xp সিডিতে যেকোন ড্রাইভার এড করা য়ায় ।

সাটা ড্রাইভার কোথায় পাবেন

প্রতেকটি ল্যাপটপ কম্পিউটার কোম্পানীর নিজস্ব ওয়েবসাইট আছে । আপনি যে কোম্পানীর কম্পিউটার ব্যবহার করেন সে কোম্পানীর ওয়েবসাইট থেকে সাটা (SATA) ড্রাইভার সংগ্রহ করুন। অথবা গুগল থেকে সার্চ করেও সাটা (SATA) ড্রাইভার সংগ্রহ করতে পারেন । বেশীরভাগ কম্পিউটারেই Toshiba হার্ডডিস্ক ব্যবহার করা হয় । Toshiba সাটা হার্ডডিস্ক ড্রাইভার দিয়ে একটি সিডি বানালে বেশীরভাগ ল্যাপটপে XP setup করা যাবে ।
Dot Netfremwork 2.0 : net framework ছাড়া nlite setup করা যায় না । তাই আগে ডট নেটফ্রেমওয়ার্ক সেটাপ করে নিন, এরপর nlite setup করুন ।
ডাউনলোড লিংক-
আসুন এবারে আমরা উইন্ডোজ এক্সপি সিডিকে নুতন করে তৈরি করে নেই, যা দিয়ে আমরা নতুন ল্যাপটপ কম্পিউটারগোলোতে উইন্ডোজ এক্সপি সেটাপ করতে পারব । প্রথমেই আইএসও বুস্টার সেটাপ করে রান করুন । এবারে উইন্ডোজ এক্সপি সিডিটি (Original XP CD) ড্রাইভে ঢুকিয়ে দিন । সিডিটি চালু করার পর আই এসও বুস্টারের লঞ্চ স্ক্রীণ থেকে bootable disc এ ক্লিক করুন । এরপর Microsoft Corporation.img এ ক্লিক করে Extract Microsoft Corporation.img ক্লিক করুন । এবারে ইমেজটি সেভ করুন । (Windows XP setup করার শুরুতে স্কীনে লেখা আসে press any key to boot from cd … এটি হচ্ছে Microsoft Corporation.img এর কাজ । কোন ফুল্ডারে কপি করা xp cd বার্ন করলে Microsoft Corporation.img টি কাজ করবে না । এজন্য ইমেজটিকে nlite দিয়ে সিডি বার্ন করায় আগে সেট করে দিতে হবে । Microsoft Corporation.img টি গুগল থেকে সার্চ করেও সংগ্রহ করা যাবে ।)
এবারে একটি ফোল্ডার বানিয়ে এক্সপি সিডিটি ফোল্ডারে কপি করুন । একই ফোল্ডারে Microsoft Corporation.img টিকেও কপি করুন । যে কম্পিউটারের জন্য সিডি তৈরি করবেন ঐ কম্পিউটারে সাটা ড্রাইভারগুলো একটি ফ্লপিতে কপি করে নিন । জিপ ফাইলগুলোকে এক্সট্রাক্ট করার পর ফ্লপিতে কোনো ফোল্ডার ছাড়া এক্সট্রাক্ট করা ফাইলগুলো কপি করুন ।
  • এন লাইট রান করন ।
  • নেক্সট এ ক্লিক করুন ।
SATAWIN 002 small ভিস্তার 
জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  Techtunes

SATAWIN 003 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes

SATAWIN 004 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes
SATAWIN 005 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes
SATAWIN 006 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes
SATAWIN 007 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
TechtunesSATAWIN
 007 small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার 
পদ্ধতি  Techtunes
SATAWIN 008 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes
SATAWIN 009 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes
SATAWIN 011 
small ভিস্তার জন্য ডিজাইন করা ল্যাপটপ কম্পিউটারে XP Setup করার পদ্ধতি  
Techtunes
  • ব্রাউজে ক্লিক করে ফোল্ডারে কপি করা এক্সপি সিডিটি লোড করুন ।
  • কয়েক ধাপ অগ্রসর হয়ে Drivers এন্ড Bootable iso সিলেক্ট করুন ।
  • Insert এ ক্লিক করে ফ্লপি থেকে সাটা ড্রাইভারগুলো এড করুন । এখন nlite দিয়ে সিডি বার্ন করা যাবে । বার্ন করার আগে Microsoft Corporation.img টি এড করে বার্ন কমপ্লিট করুন

  • http://techtunes.com.bd/tutorial/tune-id/2033/

ল্যাপটপের সাধারণ যত্ন

# ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হবে, যেন কোনোভাবেই এটি হাত থেকে মাটিতে বা শক্ত কোনো স্থানে পড়ে না যায়। কেননা, একটু বাড়তি চাপ লাগলেই ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ল্যাপটপের এলসিডি মনিটর। আর এ ক্ষেত্রে কোনো রকম বিক্রয়োত্তর সেবাও পাওয়া যাবে না। লক্ষ রাখতে হবে, ল্যাপটপের ওপর ভারী কিছুর চাপ যেন না পড়ে।
# এলসিডি মনিটরে ধুলা জমলে বা ময়লা হলে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে মুছে দিতে পারেন। শক্ত কোনো কাপড় ব্যবহার না করাই ভালো।
# যাঁরা ল্যাপটপে মাউস ব্যবহার করেন, তাঁরা অনেক সময় মনের ভুলে কি-বোর্ডের ওপর মাউস রেখেই ল্যাপটপ বন্ধ করে দিতে যান। এ ক্ষেত্রে ল্যাপটপের পর্দায় চাপ পড়লে তা মুহুর্তেই অকার্যকর হয়ে যেতে পারে।
# ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় লক্ষ রাখতে হবে এর পেছনে, ভেতরের গরম বাতাস বের করার জন্য যে পাখাটি কাজ করে, তার সামনে যেন কোনো বাধা না থাকে।
# ল্যাপটপ কেনার পরপরই ব্যবহার করার আগে কমপক্ষে আট ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্নভাবে চার্জ দিতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলে সাধারণত ব্যাটারি পরে আর কোনো সময়েই তার পূর্ণ ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারবে না।
# শুধু ব্যাটারির সাহায্যে (বৈদ্যুতিক সংযোগ না থাকা অবস্থায়) ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় পাঁচ থেকে ১০ শতাংশ চার্জ বাকি থাকতেই বন্ধ করা ভালো।
# ল্যাপটপের কি-বোর্ড তরল নিরোধ (স্পিল প্রুফ) না হলে ব্যবহারের সময় যাতে কি-বোর্ডে কোনো তরল পদার্থ না পড়ে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।
# ল্যাপটপে সব সময় অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে এবং তা নিয়মিত হালনাগাদ করতে হবে।
# পেনড্রাইভ, বহনযোগ্য হার্ডডিস্ক ড্রাইভ, মেমোরি কার্ড ইত্যাদি ব্যবহারের আগে অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে পরীক্ষা (স্ক্যান) ও পরিষ্ককার (ক্লিন) করে নিতে হবে।
# ল্যাপটপের সঙ্গে সাধারণত নিবন্ধিত (লাইসেন্স) অপারেটিং সিস্টেম পাওয়া যায়। অপারেটিং সিস্টেমটি মাঝেমধ্যে হালনাগাদ করা উচিত।

তথ্যসূত্র: প্রথম আলো

আপনি কি ল্যাপটপ কিনছেন?


বিশাল বাক্স-পেঁটরা আর ঘর ভরা যন্ত্রপাতি নিয়ে শুরু হয়েছিল কম্পিউটারের পথচলা। ছোট হতে হতে সেই কম্পিউটার এখন আপনার হাতব্যাগে। কোনোটা আবার হাতের মুঠোয়। বহনযোগ্য কম্পিউটার এখন যেমন কাজের, তেমনি এটা হয়ে উঠেছে তারুণ্যের প্রতীক। কোলে রেখেকাজ করা যায় বলে এর নাম ল্যাপটপ কম্পিউটার। আমাদের দেশে করপোরেট কর্মকর্তা, ব্যস্ত নির্বাহীর পাশাপাশি তরুণ প্রজন্েনর হাতে চলে এসেছে ল্যাপটপ কম্পিউটার।আর এ ধারা শুরু হয়েছে বছর তিন-চারেক আগে থেকে । প্রযুক্তিপণ্যের ব্যবসায়ীদের তথ্যমতে, দেশে এখন কম্পিউটার ক্রেতাদের মধ্যে ২০ শতাংশই ল্যাপটপ কিনছে। সারা বিশ্বে এই হার প্রায় ৬০ শতাংশ। ল্যাপটপ বিক্রেতা ও আমদানিকারকদের হিসাবে, আগামী বছর নাগাদ দেশের কম্পিউটার ক্রেতাদের মধ্যে ৪০ শতাংশই ল্যাপটপ কিনবে। কেননা, ডেস্কটপ আর ল্যাপটপের দামের পার্থক্য এখন আর খুব একটা বেশি নয়।

কাদের জন্য ল্যাপটপ
শিক্ষার্থীই হোক বা কর্মজীবী, বাড়িতে বা অফিসে কম্পিউটার তো এখন লাগেই। তবে কথা হলো, কী ধরনের কম্পিউটার আপনার প্রয়োজন−ডেস্কটপ না ল্যাপটপ! নিজের প্রয়োজন না বুঝে হুট করে কম্পিউটার কিনে ফেললে পরে আফসোস হতে পারে। তার চেয়ে আগে থেকে জেনে-বুঝে কম্পিউটার কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়াই ভালো। এমনটাই মনে করেন, রায়ানস আইটি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ হাসান। তিনি আরও জানান, কেবল ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করতে চাইলে কোনো ব্যক্তির প্রথম কম্পিউটারটি ল্যাপটপই হওয়া উচিত। শুধু ছবি দেখা, গান শোনা, কম্পিউটারে লেখালেখি বা ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য হলে, ল্যাপটপই যথেষ্ট। আর যদি আপনার আগ্রহ থাকে গ্রাফিকস ডিজাইন বা গেম খেলার দিকে তবে ডেস্কটপই ভালো। কেননা, ডেস্কটপে আপনি প্রয়োজনমতো যন্ত্রাংশ সংযোজন, বিয়োজন করতে পারবেন। অন্যদিকে ল্যাপটপে শুধু র‌্যাম ও হার্ডডিস্ক ড্রাইভ বাড়ানোর সুযোগ থাকে। প্রায় একই ধরনের পরামর্শ দিলেন বাংলাদেশে এসারের ব্যবসায়িক অংশীদার এক্সিকিউটিভ টেকনোলজিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোকলেছুর রহমান। সেই সঙ্গে তিনি যোগ করলেন, দেশে চলে এসেছে ওয়াইম্যাক্সের মতো দ্রুতগতির ইন্টারনেট প্রযুক্তি। করপোরেট অফিসের বড় কর্মকর্তা বা সাধারণ শিক্ষার্থী−এখন সবারই প্রয়োজন বিশ্বের সঙ্গে সব সময় যুক্ত থাকা। মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করা গেলেও চাহিদার কতটুকুই বা মোবাইল ফোনের ছোট পর্দা পূরণ করতে পারে? আর সে কথা মাথায় রেখেই ল্যাপটপ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বাজারে ছাড়ছে শুধু ইন্টারনেট ব্যবহারের অপেক্ষাকৃত কম দামের এবং ওজনে হালকা ল্যাপটপ কম্পিউটার। যাকে বলা হচ্ছে নেটবুক। তবে এখন দেশে গ্রাফিকসের মতো বড় বড় কাজের উপযোগী ল্যাপটপও পাওয়া যাচ্ছে বাজারে।
আসুস ও ডেল ল্যাপটপ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ব্র্যান্ড প্রা. লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আনোয়ার জানান, ল্যাপটপের এই ছোট্ট সংস্করণকে আমরা বলছি সেকেন্ড পিসি বা দ্বিতীয় কম্পিউটার। ধরুন, আপনার একটি ডেস্কটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটার আছে। অপেক্ষাকৃত ভারী এই কম্পিউটার আপনার সব জায়গায় নিয়ে যাওয়া অনেক সময়ই সম্ভব হয় না। সে ক্ষেত্রে ছোটখাটো কাজ ও যোগাযোগ রক্ষার জন্য আপনার প্রয়োজন নেটবুক বা ছোট্ট ল্যাপটপ।
বর্তমান বাজারে নোটবুক আর নেটবুক এই দুটি নামে বহনযোগ্য কম্পিউটার বা ল্যাপটপ পাওয়া যাচ্ছে। নোটবুক আসলে পূর্ণাঙ্গ ল্যাপটপ কম্পিউটারের নামান্তর মাত্র।

ল্যাপটপ কেনার আগে
আসছে ঈদ। অনেকেই ঈদ বোনাসের টাকা দিয়ে ল্যাপটপ কেনার কথা ভাবছেন। তবে কেনার আগে ভালো করে যাচাই-বাছাই করে নিতে হবে। ল্যাপটপ কেনার আগেই কিছু বিষয়ে লক্ষ রাখলে ভবিষ্যতে নিজের জন্যই ভালো হবে।এ বিষয়ে এইচপি, ফুজিৎসু ইত্যাদি ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ কম্পিউটার বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার সোর্সের পরিচালক মুহিবুল হাসান জানান, ল্যাপটপ কেনার আগেই ভালোভাবে আপনার নিজের প্রয়োজনটি বুঝে নেওয়া উচিত। আপনার প্রয়োজন যদি হয় শুধু ইন্টারনেট ব্যবহার, তাহলে ছোট্ট ল্যাপটপ বা নেটবুকই যথেষ্ট।
যে বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ রাখতে হবে
"" যে ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ কিনবেন, তার সম্পর্কে খোঁজখবর নিন।
"" আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ল্যাপটপের বিভিন্ন রেটিং হয়, সেদিকেও লক্ষ রাখতে পারেন।
"" বিক্রয়োত্তর সেবা কেমন এবং ল্যাপটপ আমদানিকারকের বিক্রয়োত্তর সেবা দেওয়ার মতো প্রয়োজনীয় অবকাঠামো আছে কি না, খোঁজ নিন।
"" কী কী সমস্যা হলে বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যাবে আর কোন কোন সমস্যায় পাওয়া যাবে না, তা আগেই জেনে নিন।
"" অপারেটিং সিস্টেম নিবন্ধিত (লাইসেন্স) কি না, তা জেনে নিন।
"" কেনার আগে ল্যাপটপটির ব্যাটারির মান কেমন, তা জেনে নিন।
"" বিক্রেতার কাছ থেকে জেনে নিন ল্যাপটপের র‌্যাম ও হার্ডডিস্ক ড্রাইভ কতটুকু বাড়ানো যাবে।
"" প্রসেসরের গতির দিকে লক্ষ রাখুন।
"" ইন্টারনেট ব্যবহার ও যোগাযোগপ্রযুক্তির সর্বশেষ সুবিধাগুলো পাওয়া যাবে কি না, সেদিকে লক্ষ রাখুন।
"" ব্যাটারি, অ্যাডাপ্টর, ব্যাগসহ ল্যাপটপটির মোট ওজন কত তা জেনে বুঝে নিন।

বাজার ঘুরে
দেশের বাজারে আসছে নিত্যনতুন মডেলের ল্যাপটপ কম্পিউটার। এর মধ্যে সাত ইঞ্চি মনিটরের ২০ হাজার ৫০০ টাকা দামের আসুসের ই-পিসি যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে ১৫ ইঞ্চি মনিটরের এক লাখ ৭৫ হাজার টাকা দামের অ্যাপল ম্যাক বুক প্রোর মতো ল্যাপটপ। নিচে বিভিন্ন দামের কিছু ল্যাপটপের খোঁজ দেওয়া হলো।
৪০ হাজার টাকার নিচে
বর্তমান বাজারে ৪০ হাজার টাকার নিচে যেসব ল্যাপটপ পাওয়া যায়, তার মধ্যে বিভিন্ন মান ও আকারের ল্যাপটপ রয়েছে। বিভিন্ন আকারের নেটবুকও পাবেন এই দামে।
এসার ১০.১ ইঞ্চি মনিটরের ছোট্ট নেটবুক ২৯ হাজার ৯৯৯ টাকা; ১১.৬ ইঞ্চির নেটবুক দাম ৩৮ হাজার ৮০০ টাকা; ডেল ২১০০ নেটবুক ৩৫ হাজার টাকা; এইচপি মিনি ১১০১০০৬টিউ ৩৩ হাজার টাকা; লেনোভো আইডিয়া প্যাড এস১০ ৩৫ হাজার ৫০০ টাকা; আসুস: কে৪০ ৩৫ হাজার ৫০০ টাকা; ফুজিৎসু এম১০১০ ৩৫ হাজার টাকা; বেনকিউ ইউ১০১ ৩৩ হাজার টাকা; তোশিবা: এনবি২০০-এ১০১ ৩৫ হাজার ৫০০ টাকা; হ্যাসি এফইউ৪০০ ৩৮ হাজার টাকা; পশবুক ১০২ মডেল ২৭ হাজার টাকা এবং প্রোলিংক ২২ হাজার টাকা।
৪১ থেকে ৫৯ হাজার টাকা
এই দামের মধ্যে ভালো মানের পূর্ণাঙ্গ ল্যাপটপ কম্পিউটার পাওয়া যাবে। এইচপি ৫৪০ ৪৬ হাজার টাকা; কমপ্যাক সিকিউ৪৫ ৪০২টিইউ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকা; এসার: অ্যাস্পায়ার ৪৭৩৬জেড ৪৩ হাজার ৮০০ টাকা; ৫৮১০টি ৬৯ হাজার ৮০০ টাকা; তোশিবা স্যাটেলাইট এল৩০০-এস৫০২ ৪৯ হাজার টাকা; এল৩১০-এস৪০৮ ৫৯ হাজার ৯০০ টাকা; লেনোভো ৩০০০জি৪৩০ ৪৫ হাজার ৫০০ টাকা; আইডিয়া প্যাড ওয়াই৩৩০ ৫৮ হাজার ৫০০ টাকা; ফুজিৎসু লাইফবুক এস৭২১১ ৫৫ হাজার টাকা; এল১০১০ ৫৯ হাজার ৯০০ টাকা; ডেল ভস্ট্রো এ৮৬০ ৫৫ হাজার টাকা; ডেল ১৫১০ ৫৯ হাজার টাকা; আসুস: এফ৮২কিউ-টি৪২০০ ৪৩ হাজার ৯০০ টাকা এবং কে৪০আইজে টি৬৫০০ ৫৮ হাজার ৫০০ টাকা।
৬০ থেকে ৯৯ হাজার টাকা
অ্যাপল ম্যাকবুক হোয়াইট ৯০ হাজার টাকা; এ১১৮১ (অ্যালুমিনিয়াম) ৯৯ হাজার টাকা; এইচপি কমপ্যাক প্রোসেরিও সিকিউ২০ ১২২টিইউ ৭২ হাজার টাকা; প্যাভিলিয়ন টিএক্স২ ১০১১এইউ ৯৫ হাজার টাকা; এসার: অ্যাস্পায়ার ২৯৩০ ৬২ হাজার ৮০০ টাকা; ৫৮১০টি ৬৯ হাজার ৮০০ টাকা; আসুস এফ৬এটি৬৫০০ ৬৫ হাজার টাকা; ইউ৬ভিপি৭৩৫০ ৯৮ হাজার টাকা; তোশিবা স্যাটেলাইট এম৩০০পি৪০৬ ৬০ হাজার টাকা; এম১০ এস৪৫০ ৮৫ হাজার টাকা; লেনোভো: ৩০০০ জি২৩০ ৬৩ হাজার টাকা; ফুজিৎসু লাইফবুক এ১১১০ ৬১ হাজার টাকা; এস৬৪২০ ৯৮ হাজার টাকা; ডেল ভস্ট্রো১৫২০ ৬৫ হাজার টাকা এবং ই৬৫০০এন ৯১ হাজার টাকা।
এক লাখ টাকার বেশি
এইচপি কমপ্যাক ২৫১০পি এক লাখ ২০ হাজার টাকা; ফুজিৎসু লাইফবুক ই৮৪২০ এক লাখ ৩০ হাজার টাকা; কিউ২০১০ এক লাখ ৯৯ হাজার টাকা; ডেল ল্যাটিচুড ই৬৪০০ এক লাখ তিন হাজার টাকা এবং ই৪৩০০ এক লাখ ৩২ হাজার টাকা। অ্যাপল ম্যাকবুক দি অ্যালুমিনিয়াম এক লাখ ২০ হাজার টাকা; ম্যাকবুক এয়ার এক লাখ ৫৫ হাজার টাকা; ম্যাকবুক প্রো (১৫ ইঞ্চি) এক লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
সনি ভায়ো ভিজিএন-জেড২৫ এক লাখ ১৫ হাজার টাকা; সিএস-৩৬ এক লাখ ১৫ হাজার টাকা এবং জেড-৪৬ এক লাখ ৯০ হাজার টাকা।

ল্যাপটপে যোগাযোগ ও নিরাপত্তা
ল্যাপটপ কম্পিউটারে নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে। বিভিন্ন ল্যাপটপে এখন আঙ্গুলের ছাপ শণাক্ত করার প্রযুক্তি দিয়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এতে আপনার কম্পিউটার চালু করতে হলে আপনার আঙুলের ছাপ লাগবে।এ ছাড়াও আছে চেহারা শণাক্ত করার প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তিতে ল্যাপটপ চালু করার আগে ওয়েবক্যামের সাহায্যে ল্যাপটপ আপনার ছবি তুলে তা আগে থেকেই সংরক্ষিত ছবির সঙ্গে মিলিয়ে দেখবে। যোগাযোগের জন্য ল্যাপটপের জনপ্রিয় প্রযুক্তিগুলো হলো লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (ল্যান), ওয়েবক্যাম, ব্লুটুথ, তারহীন ওয়াইফাই ইত্যাদি।

মঙ্গলবার, মে ১০, ২০১১

ট্যাবলেট কম্পিউটারের ইতিহাস

ট্যাবলেট কম্পিউটারের ইতিহাসের সূচনাটা শুনলে আপনার চোখ কপালে উঠে মাথাকে ছাড়িয়ে যেতেও পারে! যদি বলি ট্যাবলেট কম্পিউটিং এর জড়িত প্রথম প্যাটেন্টটি ১৮৮৮ সালের! কি বিশ্বাস হয়? সে বছর প্রথম হ্যান্ডরাইটিং ভিত্তিক ইলেক্ট্রনিক ডিভাইসের প্যাটেন্ট করানো হয়। তারপর ১৯১৫ সালে কোনো কিছুই উপর হাতের স্পর্শের মাধ্যমে লেখা চিনতে পারার পূর্ণাংগ একটি হ্যান্ডরাইটিং সিস্টেমের প্যাটেন্ট দেয়া হয়। তবে ১৯৫৬ সালে প্রথম ট্যাবলেট কম্পিউটারের মডেলটি আলোর মুখ দেখে। সেবছরই কীবোর্ডের বদলের স্পর্শের মাধ্যমে ইনপুট নিতে সক্ষম এমন আধুনিক ডিজিটাল কম্পিউটারের মডেল প্রদর্শন করেন বিজ্ঞানীরা।

১৯৮০ সাল নাগাদ বিশেষায়িত বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহারের জন্য বেশ কিছু কোম্পানী নিয়মিতই ট্যাবলেট বানাতে থাকে।এর মধ্যে পেনসেপ্ট, কমিউনিকেশন্স ইন্টেলিজেন্স কর্পোরেশন, লাইনাস অন্যতম। আর গো কর্প নামে একটি কোম্পানী বের করেছিল ট্যাবলেট কম্পিউটারের জন্য পেনপয়েন্ট অপারেটিং সিস্টেম। লিনাক্স চালিত প্রথম ট্যাবলেট ছিল ফ্রন্টগিয়ারের প্রোগিয়ার। এতে লিনাক্সের স্ল্যাকওয়ার ভার্সন ব্যবহার করা হয়েছিল।
২০০০ সালে মাইক্রোসফটের মাধ্যমে বিশ্ববাসী পরিচিত হয় মাইক্রোসফট ট্যাবলেট পিসির সাথে। সে বছরই প্রথম মাইক্রোসফট উইন্ডোজের ট্যাবলেট ভার্সন ভিত্তিক কম্পিউটার বাজারে আসে। প্রথমদিকে এর ব্যবহারকারী ছিল শুধুমাত্র বাণিজ্যিক ক্রেতারা। আর এর ব্যবহার ছিল বিভিন্ন নোট লেখা এবং সম্পাদনার মধ্যে সীমাবদ্ধ।
এর পরের ১০ বছরে বলার মতো কোনো পরিবর্তন আসেনি এই ট্যাবলেট কম্পিউটিং বিশ্বে। সাধারন মানুষের কাছে বিভিন্ন কারণে জনপ্রিয় হয়নি এই ট্যাবলেট। এর মধ্যে একটি বড় কারণ ছিল ট্যাবলেট কম্পিউটারের জন্য আলাদা এপ্লিকেশনের অভাব। প্রচলিত কোনো ডেস্কটপ এপ্লিকেশনই ট্যাবলেট-এ ঠিকঠাক মতো রান করতো না। আর হার্ডওয়ার এবং ব্যবহারের সমস্যা তো ছিলই। আর টাচ প্রযুক্তিও মানুষের মন কাড়ার মতো ছিল না সে সময়ের ট্যাবলেটগুলাতে।
কিন্তু এতোমধ্যেই মোবাইল টেকনোলজি অনেক এগিয়ে যায়। স্মার্টফোনের ব্যবহার দিনে দিনে জনপ্রিয় হতে থাকে। টাচস্ক্রীণ টেকনোলজি মোবাইলের কীবোর্ডের প্রয়োজনকে ভুলিয়ে দেয় আমাদের। ২০০৭ সালে এপল বাজারে আনে বড় টাচস্ক্রীণবিশিষ্ট স্মার্টফোন, আইফোন যা একই সাথে পরিবর্তন করে দেয় পুরো বিশ্ব মার্কেট মানুষের পছন্দকে। সেই থেকে সব মোবাইল নির্মাতাই উঠে পড়ে লেগে যায় মোবাইল ফোনের পেছনে। প্রতিযোগীতা ছিল বড় টাচস্ক্রীণ ফোনের। এভাবেই সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছিল ফোনের ডিসপ্লের আকার এবং এর ফিচার।
সেই এপলই ২০১০ সালে আবার মার্কেটে নিয়ে আসে এক যুগান্তকারী ডিভাইস, আইপ্যাড। যেটি কিনা স্পর্দার আড়ালে থাকা ট্যাবলেটের নতুন রুপ মাত্র। আইডিসি ২০১০ সালের ২০ মে ট্যাবলেট কম্পিউটারের নতুন সংগা প্রদান করে। এতে বলা হয় ট্যাবলেট কম্পিউটারের মনিটরের আকার হবে ৭ থেকে ১২ ইঞ্চির মধ্যে। এতে থাকবে এআরএম প্রসেসরভিত্তিক আলাদা অপারেটিং সিস্টেম। বিভিন্ন ধরণের এপ্লিকেশন চালানো সম্ভব হবে এখানে। এর ফলে ইবুক রীডারের সাথে এর পার্থক্য দৃশ্যমান হবে। আর নেটওয়ার্কিং ফিচার স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে হবে। রিপোর্টে আরো বলা হয় ২০১৪ সালের মধ্যে বছরে ৪৬ মিলিয়ন ট্যাবলেট কম্পিউটার বিক্রি হবে, ২০১০ সালে যার পরিমাণ ছিল ৭.৬ মিলিয়ন।
এর বড় প্রমাণ হচ্ছে ২০১১ সালের জানুয়ারীতে হয়ে যাওয়া কনজুমার ইলেক্ট্রনিক শো যেখানে ৮০টির উপর নতুন ট্যাবলেটের ঘোষণা আসে। আর এপলের আইপ্যাডের সাথে প্রতিদ্বন্দীতার জন্য এই তালিকায় নাম লেখায় মটোরোলা, স্যামসাং, তোশিবা, আসুস, এইচটিসির মতো বড়বড় সব কোম্পানী।
এক নজরে ট্যাবলেট কম্পিউটারের টাইমলাইন হিস্টরি

১৮৮৮- এলিশা গ্রে হ্যান্ডরাইটিং বুঝতে সক্ষম এমন ইলেক্ট্রিক ডিভাইসের ধরণার প্যাটেন্ট পান।
১৯১৫- হ্যান্ডরাইটিং বুঝার জন্য ইউজার ইন্টারফেসের প্যাটেন্ট প্রদান।
১৯৪২- হ্যান্ডরাইটিং ইনপুটের জন্য টাচস্ক্রীণের প্যাটেন্ট প্রদান।
১৯৫০- টম ডায়মন্ড পেন বিশিষ্ট ইলেক্ট্রিক ট্যাবলেটের মডেল তৈরি করেন, যেখানে হ্যান্ডরাইটিং এর মাধ্যমে রিয়েল টাইম টেক্সট ইনপুট করা সম্ভব ছিল।
১৯৬০- আরএএনডি ট্যাবলেট বানানো হয়। জেরক্স পেন ইনপুট ভিত্তিক নোটবুক কম্পিউটারের ধারণা প্রদান করে, যার নাম ছিল ডাইনাবুক। তবে এই মডেল আলোর মুখ দেখেনি।
১৯৬৬- সায়েন্স ফিকশন স্টার ট্রেক টিভি সিরিজে টাচস্ক্রীণভিত্তিক ইলেক্ট্রনিক ক্লিপবোর্ড দেখানো হয়।
১৯৮২- পেনসেপ্ট সর্বপ্রথম কীবোর্ড আর মাউসের বদলে হ্যান্ডরাইটিংভিত্তিক ট্যাবলেট বাজারে আনে।
১৯৮৫- সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য হ্যান্ডরাইটিং ইনপুটের ট্যাবলেট বাজারে আসে। পেনসেপ্ট এবং সিআইসি একই সাথে দুইটি ভিন্ন ডিভাইস আনে সে বছর। অপারেটিং সিস্টেম ছিল ডজ।
১৯৮৯- গ্রিড সিস্টেম পোর্টেবল ট্যাবলেট গ্রিডপ্যাড বাজারে আনে। এতেও ডজ ব্যবহার করা হয়েছিল। ওয়াং ল্যাবরেটরিস ডজে ফিস্টাইল নামে নতুন একটি ফিচার যুক্তি করে যাতে ব্যবহারকারীরা ভয়েস এবং টাচের মাধ্যমে কাজ করাও আওরো স্বাধীনতা পান।
১৯৯১- গো(GO) কর্পোরেশন বের করে ট্যাবলেটের জন্য আলাদা অপারেটিং সিস্টেম পেনপয়েন্ট ওএস। এতে টাচ ফিচার এর নতুন ব্যবহার দেখে বিশ্ববাসী যা কিনা এখন আমরা মোবাইলেই দেখে অভ্যস্থ।
১৯৯২- মাইক্রোসফট বের করে উইন্ডোজ ফর পেন কম্পিউটিং নামের প্রথম ট্যাবলেটভিত্তিক উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম। আইবিএম থিংকপ্যাড নামের ট্যাবলেট বাজারে আনার ঘোষণা যেয় যেটিতে পেনপয়েন্ট ওএস ব্যবহার করা হবে বলে জানানো হয়।
১৯৯৩- ফুজিতসু বের করে পকেট পিসি নামক ট্যাবলেট পিসি যেটিতে প্রথম ওয়ারলেস ল্যান কার্ড ব্যবহার করা হয়েছিল। এপল ঘোষণা দেয় স্টাইলাসভিত্তিক হ্যান্ডরাইটিং পিডিএ, এপল ম্যাসেজপ্যাডের। তবে এটি তেমন সফলতা পেতে ব্যর্থ হয়। আইবিএম এই বছরই থিংকপ্যাড বাজারে রিলিজ দেয় দুইটি ভিন্ন ভিন্ন মডেলে। আমেরিকান মোবাইল অপারেটর এটিএন্ডটি পেনপয়েন্ট অপারেটিং সিস্টেমের ওয়ায়লেস কমিউনিকেশনের জন্য ইও পার্সোনাল কমিউনিকেটর বের করে।
২০০১- বিল গেটস উইন্ডোজ এক্সপি ট্যাবলেট পিসি এডিশন চালিত প্রথম ট্যাবলেট পিসির প্রোটোটাইপ প্রদর্শন করেন।

২০০৩- ফিংগারওয়ার্কস নামক প্রতিষ্ঠান আধুনিক টাচ টেকনোলজির উন্নয়নে সফলতার মুখ দেখে।
২০০৬- উইন্ডোজ ভিসতা রিলিজ হয় যেখানে ট্যাবলেট পিসির জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়ার সাপোর্ট অন্তর্ভুক্ত ছিল।
২০০৭- এক্সিট্রন ম্যাকের হার্ডওয়ার এবং ম্যাক ওএস এক্স বিশিষ্ট মডবুক বাজারে আনে।

২০০৮- এইচপি তাদের মাল্টিটাচ ট্যাবলেট, এইচপি টাচস্মার্ট টিএক্স২ বের করে।
২০০৯- আসুস মাল্টিটাচ ফিচারবিশিষ্ট ইইই পিসির ঘোষণা দেয়।

২০১০- বছরের শুরুতেই এপল ঘোষণা দেয় এপল আইওএস ভিত্তিক এপল আইপ্যাডের। স্যামসাং বছরের ২য় অর্ধে বের করে ৭’’ ডিসপ্লে বিশিষ্ট গ্যালাক্সী ট্যাবের। এইচপি উইন্ডোজ ৭ চালিত স্লেট পিসি বাজারে আনে।
২০১১- মটোরোলা জুম ট্যাবলেটের ঘোষণা দেয়। একইসাথে স্যামসাং ও ঘোষণা দেয় গ্যালাক্সী ট্যাবের নতুন ১০’’ ভার্সনের। এইচটিসি সহ অন্য কোম্পানীও পিছিয়ে নেই। তারাও কিছুদিনের মধ্যে বাজারে আনছে তাদের ট্যাবলেট পিসি।
  1. ট্যাবলেট কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম
  2. ট্যাবলেট কম্পিউটারের বিক্রি শীর্ষে
  3. ট্যাবলেট কম্পিউটারের সুবিধা-অসুবিধা
  4. ট্যাবলেট কম্পিউটার
  5. বিভিন্ন ধরণের ট্যাবলেট কম্পিউটার

আসুস ট্যাবলেটে অ্যান্ড্রয়েড চালিত ট্যাবলেট এনেছে আসুস


অ্যান্ড্রয়েড ৩.০ অপারেটিং সিস্টেমে চালিত ‘ইইই প্যাড ট্রান্সফরমার’ নামের ট্যাবলেট কম্পিউটার তৈরি করেছে আসুস। ট্যাবলেটটিতে ১০ দশমিক ১ ইঞ্চি স্পর্শকাতর পর্দা এবং স্থানান্তরযোগ্য ক্যামেরা রয়েছে। এ ছাড়া ট্যাবলেটটির সঙ্গে আলাদা কিবোর্ড যুক্ত করার সুবিধাও রয়েছে। ফলে এটি ল্যাপটপের মতো ব্যবহার করা যাবে। এতে ফ্ল্যাশ সমর্থিত ‘ই-বুক’ পড়ারও সুবিধা রয়েছে। তাইওয়ানে ১৬ গিগাবাইট ইইই প্যাড কিনতে দাম পড়বে ৫০০ মার্কিন ডলার। আর কিবোর্ডসহ ইইই প্যাডের দাম ৬০০ মার্কিন ডলার।

  1. আসুসের নতুন ট্যাবলেট ইইই প্যাড এখন বাজারে
  2. আসুস এনেছে নতুন ই পিসি নেটবুক
  3. এসার এনেছে ডুয়াল স্ক্রিন ল্যাপটপ ‘আইকনিয়া’
  4. আন্তর্জাতিক তথ্যপ্রযুক্তি মেলায় ‘সিইএস, ২০১১’ তে গিগাবাইটের নতুন ট্যাবলেট পিসি
  5. এখন এবং আগামীর আলোচিত ট্যাবলেট


কার্যপদ্ধতি – ফাইবার অপটিক কিভাবে কাজ করে


বর্তমানে টেলিফোন ও ইন্টারনেটের ছড়াছড়িতে ফাইবার অপটিক বহুল আলোচিত একটি শব্দ। কি এই ফাইবার অপটিক ? সহজ কথায় ফাইবার অপটিক হচ্ছে বিশুদ্ধ কাঁচের তার, যা কিনা মানুষের চুলের মতো চিকন। এটি আলোর গতিতে ডাটা একস্থান থেকে অন্য স্থানে বয়ে নিতে সক্ষম। এছাড়া মেডিক্যাল টেকনোলজি ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এও ফাইবার অপটিক টেকনোলজি ব্যবহৃত হচ্চে।
অনেকগুলো ফাইবার অপটিক তন্তু মিশে গঠিত হয় অপটিক্যাল ক্যাবলস। আমরা যদি সিঙ্গেল অটিক্যাল ফাইবারের দিকে তাকাই তাহলে দেখব এর মূল অংশ ৩টি। ১. কোর, ২. ক্ল্যাডিং, ৩. বাফার কোটিং

বাফার কোটিং হচ্ছে ফাইবারের আবরণ যা ক্যাবলকে প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে রক্ষা করে। ক্ল্যাডিং হচ্ছে আলোক প্রতিফলনকারী পদার্থ যা মাঝখানের কোরের কাঁচ তন্তুর সব আালোই প্রতিফলিত করে। একেকটি অপটিক্যাল ক্যাবলসে হাজার হাজার ক্ষুদ্র ফাইবার অপটিক থাকে।
অপটিক্যাল ফাইবার মূলত দুই ধরনের- ১. সিঙ্গেল মোড ফাইবার, ২. মাল্টি মোড ফাইবার।

সিঙ্গেল মোড ফাইবার কোরের ব্যাস ৯ মাইক্রণ এবং এটি ইনফ্রারেড লেসার লাইট ট্রান্সমিট করে। আর মাল্টি মোড ফাইবার কোরের ব্যাস ৬২.৫ মাইক্রন এবং এটি ইনফ্রারেড লাইট ট্রান্সমিট করে।
কিভাবে অপটিক্যাল ফাইবার দিয়ে ডাটা যায় ? সহজ ও একমাত্র উত্তর আলোর প্রতিফলনের মাধমে। একটি আলোককে ফাইবারের একপ্রান্ত দিয়ে প্রবেশ করালে এটি বারবার প্রতিফলিত হতে হতে ঠিকই অবিকৃত অবস্থায় অন্য প্রান্ত দিয়ে বের হবে। এটিই অপটিক্যাল ফাইবারের মূলনীতি।
  1. কার্যপদ্ধতি – সিডি/ডিভিডি রাইটার কিভাবে কাজ করে
  2. কার্যপদ্ধতি – হার্ডডিস্ক কিভাবে কাজ করে
  3. কার্যকরণ – অপটিক্যাল মাউস কিভাবে কাজ করে
  4. প্রিজম রামধনু তৈরী করে কিভাবে?
  5. যুক্তরাজ্যে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়ছে